OrdinaryITPostAd

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় এই বিষয়টি অনেকে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। তাই আপনিও যদি এই বিষয়টি জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।

একজন মুসলিম ব্যক্তির ওপর কোরবানি ওয়াজিব করা হয়েছে। কিন্তু আবার মুসলিম হওয়ার পরেও কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় এই বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরী এবং প্রয়োজনীয়। আর এই বিষয়টি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল পোস্ট। আশা করছি আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয়

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয়

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো আজকের এই আর্টিকেল পোস্টের আলোচনার মধ্যে। আপনি যদি মুসলিম ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য। একজন মুসলিম ব্যক্তির জন্য ঈদ একটি ধর্মীয় উৎসব। বছরে দুইটি ধর্মীয় উৎসব পালন করা হয়। একটি হলো ঈদুল ফিতর আর একটি হল ঈদুল আযহা। ঈদুল ফিতর বলতে  যেটা এক মাস সিয়াম সাধনার পরে উদযাপিত হয়ে থাকে। 

আর ঈদুল আযহা হলো যেটাকে কোরবানির ঈদ বলা হয় অর্থাৎ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি করা হয়। যদি কোন মুসলিম ব্যাক্তি নেসাব পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হয়ে থাকে তাহলে তার ওপর কোরবানি ওয়াজিব করা হয়েছে। কিন্তু সেই নেসাব পরিমাণ সম্পত্তির মালিকানাধীন যদি কোন পাগল ব্যাক্তির হয়ে থাকে তাহলে ওই পাগল ব্যক্তির জন্য কোরবানি ওয়াজিব নয়। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক কার কার ওপর কোরবানি ওয়াজিব নয়-

১। অসুস্থ মস্তিষ্কের ব্যক্তি 

২। মুসাফির 

৪। নাবালেক শিশু কিশোর

৫। দরিদ্র ব্যক্তি

অসুস্থ মস্তিষ্কের ব্যক্তিঃ যে সকল মুসলিম ব্যক্তি অসুস্থ মস্তিষ্কের হয়ে থাকে অর্থাৎ মাথার সমস্যা রয়েছে, এক কথায় পাগল। এদের যদি নেসাব পরিমাণ সম্পত্তি থেকেও থাকে। তবুও এদের জন্য কুরবানী ওয়াজিব নয়। অর্থাৎ একজন সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন ব্যক্তির উপর কোরবানি ওয়াজিব করা হয়েছে।

মুসাফিরঃ কোরবানির দিনগুলোতে যদি কোন ব্যক্তি মুসাফির হয়ে থাকেন তবে তার জন্য কুরবানী ওয়াজিব নয়। মুসাফির বলতে ৪৮ থেকে ৭৮ কিলোমিটার দূরে যাওয়ার নিয়তে যে ব্যক্তি নিজ এলাকা ত্যাগ করে তাদের ওপর কুরবানী ওয়াজিব করা হয়নি। মুসাফির ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও যদি কুরবানীর তৃতীয় দিনে বা কোরবানির সময় শেষ হওয়ার পূর্বে মুসাফির ব্যক্তি মুকিম হয়ে যায় তাহলে তার ওপর কুরবানী ওয়াজিব হয়ে যায়। 

নাবালেক শিশু-কিশোরঃ ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে নাবালেক শিশু-কিশোরদের কুরবানী ওয়াজিব করা হয়নি। যদিও বা নাবালেক শিশু-কিশোরের নেছাব পরিমান সম্পত্তি রয়েছে তারপরও কোরবানি ওয়াজিব নয়।  

দরিদ্র ব্যক্তিঃ আমাদের সমাজে অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা খুবই দরিদ্র তাদের নেসাব পরিমাণ সম্পত্তি নেই। কোরবানি নেসাব পরিমান সম্পত্তি থাকা ব্যক্তির উপরেই ওয়াজিব করা হয়েছে। এই কারণে দরিদ্র ব্যক্তির জন্য কোরবানি ওয়াজিব নয়। কিন্তু ওই দরিদ্র ব্যক্তি যদি কোরবানির নিয়তে কোন পশু খরিদ করে থাকে তাহলে কোরবানি ওয়াজিব হয়ে যায়।  

কত হিজরিতে কুরবানী ওয়াজিব হয় 

কার ওপর কুরবানী ওয়াজিব নয় এই বিষয়টি সম্পর্কে জানার পাশাপাশি এবার জেনে নিন কত হিজরীতে কুরবানী ওয়াজিব হয়। ইসলামের দৃষ্টি থেকে হিজরী ক্যালেন্ডারের ১২ তম চন্দ্র মাসের জিলহজ মাসে কুরবানী অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে অর্থাৎ জিলহজ মাসের ১০ তারিখে কোরবানি ওয়াজিব করা হয়েছে। এই দিন সকাল থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পশু কোরবানি করা হয়ে থাকে। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই মুসলিম ব্যক্তি কোরবানির দিনে পশু কোরবানি করে থাকে।

কোরবানি ফরজ নাকি ওয়াজিব

ইসলামী শরীয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবাদত হলো কোরবানি। কোরআন হাদিসে এর গুরুত্ব অপরিসীম।প্রত্যেক সামর্থ্যবান, সুস্থ, বালেক মুসলিম ব্যক্তির ওপর কুরবানী ওয়াজিব করা হয়েছে। ফরয এবাদতের মধ্যে নামাজ, রোজা, হজ্ব, যাকাত, আল্লাহর প্রতি একত্ববাদ প্রকাশ করা এগুলো অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু কোরবানি মুসলিম ব্যক্তির উপর ওয়াজিব করা হয়েছে। সবশেষে এটাই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, কোরবানি ফরজ নয় ওয়াজিব। আশা করছি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। 

কি পরিমান সম্পদ থাকলে কোরবানি দিতে হবে 

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় এটা জানতে পেরেছেন এবার জেনে নিন কি পরিমান সম্পদ থাকলে কোরবানি দিতে হয়। অনেকেরই ইচ্ছা আছে কিন্তু উপায় নেই। ইচ্ছা করে কোরবানি দিতে কিন্তু  সামর্থ্য অন্য কথা বলে। আর মন তো চায় আল্লাহকে খুশি করতে। আবার এটাও মনে হয় যে কুরবানী না করার কারণে পাপ হচছে কিনা তাই অনেকের মনের ভিতরে এই প্রশ্নটা আসে যে কতটুকু সম্পত্তি থাকলে কোরবানি দিতে হবে

সাধারণত নেসাব পরিমাণ সম্পতির মালিক হলেই কুরবানী ওয়াজিব হয় তাই কত টাকা থাকলে কোরবানি দিতে হয় এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দিতে বলব যে, স্বর্ণের ক্ষেত্রে সাড়ে সাত ভরি আর রুপার ক্ষেত্রে সারে ৫২ ভরি এর মূল্যের সমপরিমাণ যদি টাকা-পয়সা থাকে তাহলে কোরবানি ওয়াজিব হয়ে যায়। আশা করছি বিষয়টি বোঝাতে পেরেছি। 

কোরবানি কার ওপর ওয়াজিব 

একজন মুসলমান সামর্থবান, সুস্থ স্বাভাবিক ও নেসাব পরিমান সম্পত্তির মালিক হলে তার ওপর কোরবানি ওয়াজিব হয়ে যায়। যাদের ঈদের দিনের যাবতীয় সকল প্রয়োজন ও অভাব মেটানোর পরে অতিরিক্ত অর্থ থাকে তারাই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কোরবানি করবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে অনেক মুসলমান ব্যক্তি রয়েছে যারা ঈদের দিনের যাবতীয় প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোই কিনার সামর্থ্য রাখেনা।কিন্তু তারপরেও অনেকেই জানে না যে কি পরিমান টাকা থাকলে সম্পূর্ণই আবশ্যক।

কোরবানি বছরে একবার করা হয়ে থাকে। যদি স্বর্ণ বা রুপার সমপরিমাণ সমমূল্য ধরা হয় তাহলে স্বর্ণ সাড়ে সাত ভরি আর রুপা বাহান্ন ভরি এর সমপরিমাণ বর্তমান সময়ে নির্ধারিত মূল্যের টাকা যার রয়েছে তার ওপর কোরবানি ওয়াজিব। তবে এই পরিমাণ সম্পদের মালিকানাধীন থাকতে হবে অন্তত এক বছর পর্যন্ত তবে এমন শর্তাবলী প্রযোজ্য। যেহেতু স্বর্ণ বা রুপার মূল্য উঠানামা করে এজন্য নির্ধারিত মূল্য হিসাব সঠিক হবেনা।  

কোরবানির পশু কেমন হতে হবে 

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় জানার পাশাপাশি জেনারেলিন কোরবানির পশু কেমন হতে হবে। কোরবানি যেহেতু আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য। সে ক্ষেত্রে কোরবানি শুদ্ধ হতে হবে। আর কুরবানী শুদ্ধ হতে হলে পশুর বয়স পূর্ণ হতে হবে। সেই সাথে কুরবানীর পশু সুস্থ সুন্দর ও নিখুঁত হওয়া চাই। কেননা কোরবানির পশুর লোম খোর, শিং সকল কিছু উপস্থিত হবে কেয়ামতের দিন। 

আপনার কোরবানির পশুটি যদি উট হয়ে থাকে তাহলে কম করে উটের বয়স হতে হবে পাঁচ বছর। আর যদি আপনার কুরবানীর পশু গরু ও মহিষ হয় তাহলে গরু বা মহিষের বয়স হতে হবে দুই বছর। ছাগল, ভেড়া, দুম্বার বয়স কমপক্ষে এক বছর হতে হবে। কিন্তু অনেক সময় আবার দেখা যায় ভেড়া বা দুম্বা বয়স ছয় মাসের বেশি বা এক বছরের কিছু কম কিন্তু দেখলে মনে হয় বয়স এক বছরের বেশি।

তবে এরকম পশু হলে কোরবানি করা যাবে। কিন্তু কোরবানির পশু যদি ছাগল হয় তাহলে  এক বছরের কম হলে কোন অবস্থাতেই কোরবানি করা জায়েজ হবে না।  আবার আপনার কুরবানীকৃত পশুটি একেবারে নিখুঁত হতে হবে কারণ কোন অবস্থাতে পশুর খুঁত থাকা যাবে না। যেমন চোখ নষ্ট পা খোঁড়া ইত্যাদি। কোরবানি করা জায়েজ নয় এমন কিছু পশুর বৈশিষ্ট্য যা হাদিসে বর্ণিত রয়েছে  তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

১। একদম অন্ধপ্রাণী 

২। খুব অসুস্থ প্রাণী 

৩। অত্যাধিক দুর্বল যা কখনো সুস্থ হবে না 

৪। স্পষ্ট খোড়া প্রাণী

৫। দাঁত নেই এমন পশু যা খাবার চিবাতে পারেনা 

৬। পশুর শিং গোড়া থেকে একেবারে ভেঙ্গে গেছে এরকম

৭। পশুর কান বা লেজ কাটা থাকলে

৮। অন্তর সত্তা পশু অর্থাৎ পেটে বাচ্চা রয়েছে এরকম পশু

মহিষ দিয়ে কি কুরবানী হবে

হাদিসে বর্ণিত রয়েছে কোরবানির পশু হতে হবে গৃহপালিত চতুষ্পদ জন্তু যেমন- গরু, মহিষ, উট, ভেড়া, ছাগল, দুম্বা। অতএব এটাই স্পষ্ট যে, মহিষ দিয়ে কুরবানী করা যাবে অর্থাৎ মহিষ দিয়ে কুরবানী জায়েজ রয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু মাত্র পশুটি নিখুঁত এবং সুস্থ সুন্দর হওয়া চাই। এবং আপনার কোরবানির মহিষটি যেন কোরবানির উপযুক্ত বয়সের হয়ে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। 

কম করে হলেও আপনার কোরবানির মহিষটির বয়স দুই বছর হতে হবে। কুরবানীর উপযুক্ত পশুর গুণাবলীর দিকে লক্ষ্য রেখে কোরবানি করতে হবে। কারণ কোরবানির উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার।  

একটি গরুতে কয়টি কোরবানি হয় 

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় এই বিষয়টি আলোচনা করেছি এবার আলোচনা করব একটি গরুতে কয়টি কোরবানি হয়। একজন মুসলিম ব্যক্তি হয়ে এই বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরী কারণ কোরবানি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করা হয়ে থাকে। আর কোরবানি গরু-ছাগল, মহিষ, ভেড়া, উ্ট ও দুম্বা, দিয়ে করা হয়ে থাকে। অতএব, একটি গরু কোরবানি করা হলে কয়টি কোরবানি হবে সেটা না জানা প্রয়োজনীয়।

একটি গরু দ্বারা এক নামে কোরবানি করা যায়। আবার একটি গরুতে এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়, সাত, নামেও শরীক হয়ে থাকে। তবে একটি গরু দিয়ে সাত নামে শরীক করা জরুরি নয়। যদি সামর্থের মধ্যে হয় তাহলে একজন ব্যক্তি একটি গরু দিয়ে কুরবানী করতে পারে। 

আকিকা না থাকলে কি কুরবানী হয়

অনেকেই আছেন যারা একটা বিষয় জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন যে আকিকা না থাকলে কি কোরবানি হয়। আকিকা জন্মের পর সাত দিনের মধ্যে দেওয়ার সঠিক সময়। আর যখন সন্তান জন্মের ৭ দিনের মধ্যে আকিকা না দেওয়া হয় তখন সেটা সাদকা হয়ে যায়। এখন প্রশ্ন একটাই যে আকিকা বা সাদকা যেটাই হোক না কেন যদি না দেওয়া থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির কোরবানি হবে কিনা।

তাহলে চলুন দেরি না করে এবার জেনে নেওয়া যাক আকিকা না থাকলে কুরবানী হয় কিনা। হাদিসে স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে যে আকিকা ও কুরবানীর মাঝে কোন সম্পর্ক নেই অর্থাৎ এরকম কোন সম্পর্ক নেই যে আকিকা না থাকলে কোরবানি হবে না। যার ওপরে কোরবানি ওয়াজিব করা হয়েছে তার আকিকা থাকুক বা না থাকুক সে কোরবানি করতে পারবে। আশা করছি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।  

আমার মতামত 

কার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় এই বিষয়টি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেল পোষ্টের আলোচনার মধ্যে। তাই এখন পর্যন্ত যদি আপনি এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে না থাকেন তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়ে নিবেন। আশা করছি, এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন। নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়।

তাই এরকম আরো আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে নিয়মিত ভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন সবশেষে বলবো আমাদের আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন এবং এতক্ষণ পর্যন্ত আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে ধৈর্য সহকারে আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪