ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি বিস্তারিতভাবে জেনে নিন
অনেকেই আছেন যারা ঈদের দিনের সুন্নত কাজ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানে না। তাদের জন্য ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি বিস্তারিতভাবে জানা আবশ্যক এবং অত্যন্ত কার্যকারী। তাই আজকের এই আর্টিকেল পোস্টের মধ্যে ঈদের দিনের সুন্নত কাজ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
একজন মুসলিম ব্যক্তি হিসেবে জানা প্রয়োজনীয় যে ঈদের দিনের কোন সুন্নত কাজ গুলোর ওপর আল্লাহর অশেষ রহমত ও সওয়াব বর্ষিত হয়েছে। তাই আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে ঈদের দিনের সুন্নত কাজ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
পোস্ট সূচপত্রঃ ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি বিস্তারিত জেনে নিন
- ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি
- ঈদুল আযহার দিনে করণীয়
- ঈদুল আযহার দিনে বর্জনীয়
- ঈদুল ফিতর এর দিন করনীয়
- ঈদুল ফিতরের দিন বর্জনীয়
- মহিলাদের ঈদের নামাজ এর মাসালা
- মহিলাদের ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম
- মহিলাদের ঈদের নামাজের নিয়ত
- মহিলাদের মসজিদে নামাজ পড়ার বিধান
- আমার মতামত
ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি
প্রতিটি মুসলিমদের জন্য ঈদ একটি ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ উৎসব। ঈদ ধর্মীয় উৎসব হিসেবে পালন করা হয়ে থাকলেও ঈদের বেশ কিছু সুন্নত কাজ রয়েছে। যার দ্বারা আল্লাহ তা'আলা নেকি দিয়ে থাকেন।। আর তাই যদি আপনি ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো দ্বারা সওয়াব পেতে চান তাহলে আপনাকে ঈদের দিনে সুন্নত কাজগুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। আর ঈদের দিনের সুন্নত কাজ সম্পর্কে সঠিক ও পরিপূর্ণ ধারণা পেতে হলে আজকের আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে নিন।
চলুন তাহলে এবার জেনে নিন ঈদের দিনের সুন্নত কাজ কয়টি। সাধারণত ঈদের সুন্নাহ ১০ টি। ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
১। একজন মুসলিম হিসেবে ঈদের দিনের সুন্নাহ কাজের মধ্যে প্রথমেই উল্লেখিত হলো পবিত্রতা অর্জন করা। এই পবিত্রতা বলতে সাধারণভাবে বাহ্যিকভাবে পাক পবিত্র হওয়ায় বোঝায়। অতএব, গোসলের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করুন। অবশ্যই গোসলের সময় গোসলের ফরজ আদায় করতে হবে।
২। দ্বিতীয়ত গোসলের পর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন উত্তম পোশাক পরিধান করুন। পোশাক যদি নতুন নাও হয় তবুও পোশাকটি পরিপাটি আছে কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখা উচিত।
৩। এরপর যে বিষয়টি চলে আসে সেটি হল ঈদগাহে যাওয়া। তবে একটি কথা এই যে, ঈদগাহে যাবার আগে পানাহার যেমন- ভাত, রুটি, খিচুড়ি, মিষ্টান্ন ইত্যাদি যাবতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
৪। প্রতিটি মুসলিমদের জন্য ঈদ একটি ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ উৎসব। ঈদ ধর্মীয় উৎসব হিসেবে পালন করা হয়ে থাকলেও ঈদের বেশ কিছু সুন্নত কাজ রয়েছে। যার দ্বারা আল্লাহ তা'আলা নেকি দিয়ে থাকেন।। আর তাই যদি আপনি ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো দ্বারা সওয়াব পেতে চান তাহলে আপনাকে ঈদের দিনে সুন্নত কাজগুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। আর ঈদের দিনের সুন্নত কাজ সম্পর্কে সঠিক ও পরিপূর্ণ ধারণা পেতে হলে আজকের আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে নিন।
৫। ঈদগাহে যাওয়ার সময় উচ্চস্বরে তাকবীর পাঠ করতে থাকতে হবে। যদি সেটা পুরুষ হয়ে থাকে তাহলে পুরুষদের জন্য জোরে জোরে তাকবীর পাঠ আর মহিলা হয়ে থাকলে ঈদের দিনে নীরবে তাকবীর পাঠ করা উত্তম।
৬। ঈদগাহে যাওয়া আসা রাস্তা পরিবর্তন করা উত্তম ও সুন্নাহ বলে গণ্য। অতএব যাওয়ার পথে এক রাস্তা দিয়ে গেলে আসার পথে অন্যথায় অতএব অন্য পথ দিয়ে আসা উত্তম।
৭। ঈদের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করে, পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন হয়ে সুন্দর ও পরিপাটি জামা কাপড় নিজে পড়তে হবে এবং বাচ্চাদের পড়াতে হবে এরপর পায়ে হেটে তাকবীর বলতে বলতে ঈদগাহে শিশু বাচ্চাদের সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে এতে অধিক সওয়াব পাওয়া যায়।
৮। ঈদগাহে একে অপর মুসলিমের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা। ছোট থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সের মুসলিম ব্যক্তিসহ একে অপরের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা সুন্নত।
৯। ঈদের নামাজের পর খুতবা দেওয়া সুন্নত ঠিক তেমনিভাবে খুতবা শোনাও ওয়াজিব হয়ে যায় একজন মুসলিম ব্যক্তির জন্য। দুই খুতবার মাঝখানে বসা উত্তম ও সুন্নাহ।
১০। ঈদগাহ থেকে বাড়ি ফেরার পরে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা সুন্নত। ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতিটি মুসলিম ব্যক্তির জন্য ওপরে উল্লিখিত ১০ টি সুন্নত কাজসমূহ পালন করা উত্তম।
ঈদুল আযহার দিনে করণীয়
ঈদুল আযহা একটি ধর্মীয় উৎসব। মুসলিম জাতির জন্য এটা আনন্দের এবং সওয়াবের। এই দিনে মুসলিমদের জন্য কিছু কাজ করা সুন্নত এবং কিছু কাজ বর্জনীয় রয়েছে। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি জেনে নেওয়া যাক ঈদুল আযহার দিনের করণীয় এবং বর্জনীয় কাজগুলো কি-
ঈদুল আযহার দিনের করণীয় কাজ সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
১। অন্যান্য দিনের তুলনায় ঈদের দিনে সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা
২। মেসওয়াক করা
৩। গোসল করা
৪। সামর্থ্য অনুযায়ী উত্তম পোশাক পরিধান করা
৫। ঈদগাহে নামাজ আদায় করা
৬। তাকবির পাঠ করা
৭। ছোট বড় সকলে একে অপরের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা
৮। নামাজ আদায় শেষে খাবার গ্রহণ
৯। পশু কোরবানি করা
১০।পশুর রক্ত, বর্জ্য, ময়লা ও আবর্জনা পরিষ্কার করা
ঈদুল আযহার দিনে বর্জনীয়
ঈদুল আযহার করণীয় কাজগুলো জানার পাশাপাশি চলুন তাহলে এবার জেনে নিন ঈদুল আযহার বর্জনীয় কাজ গুলো কি কি। ঈদুল আযহার বর্জনীয় কাজগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
১। ঈদের নামাজ আদায় না করা
২। শুধু আনন্দ ফুর্তিতে ব্যস্ত থাকা
৩। ঈদের দিনে রোজা রাখা
৪। ঈদের নামাজের আগে পানাহার করা
৫। ঈদের দিনকে কবর জিয়ারতের জন্য উপযুক্ত ও নির্দিষ্ট দিন মনে করা
৬। মুসাফাহা ও কোলাকুলি জরুরি মনে করা
৭। কসাইকে পারিশ্রমিক হিসেবে কোরবানির গোশত দেওয়া
৮। কোরবানির গোশত বিক্রি করা
৯। কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রির টাকা নিজের প্রয়োজনে খরচ করা
১০। কোরবানির গোশত থেকে ফকির- মিসকিনদের ও আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় না করা
ঈদুল ফিতরের দিন করণীয়
ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টে। এবার আলোচনা করব ঈদুল ফিতরের দিন করণীয়। ঈদুল ফিতর সাধারণত দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পরে উদযাপিত হয়ে থাকে। ঈদুল ফিতর একটি ধর্মীয় উৎসব। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা, রহমত, বরকত, মাগফেরাত কামনা শেষে যখন ঈদ উল ফিতর উদযাপিত হয়, তখন এর আনন্দ অধিক হয়ে যায়, যেটা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়।
ঈদের এই বিশেষ দিনটিতে মুসলিমদের জন্য করণীয় কিছু কাজ রয়েছে। ঈদুল আযহার করণীয় কাজের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বেশ কিছু কাজ যেমন- ঈদুল ফিতরের দিনে সকাল-সকাল ঘুম থেকে ওঠা, মেসওয়াক ও গোসল করে সামর্থ্য অনুযায়ী পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও উত্তম পোশাক পরিধান করা, তাকবীর বলতে বলতে ঈদগায়ে যাওয়া, ঈদগাহে যাওয়া-আসার রাস্তা পরিবর্তন করা, ঈদে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করা।
এছাড়াও ঈদুল ফিতরের দিনের আরো দুইটি উল্লেখিত কাজ রয়েছে। যে কাজ দুইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যেমন- ১। ঈদের নামাজ আদায়ের আগেই ফিতরা আদায় করা ২। ঈদের নামাজ আদায় শেষে পানাহার করা।
ঈদুল ফিতরের দিন বর্জনীয়
ঈদের আনন্দ উল্লাসে অনেকেই আছেন যারা ভুলে যান যে ঈদুল ফিতরের দিনের বর্জনীয় কাজ সম্পর্কে। তো একেবারে এ কাজটি করা উচিত নয়। একজন মুসলিম ব্যক্তি হিসেবে প্রত্যেকেরই ঈদুল ফিতরের দিনে বর্জনীয় কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত। মুসলিম ব্যক্তি হিসেবে সকলেই ঈদুল ফিতরের বর্জনীয় কাজ সম্পর্কে অবহিত হয়ে থাকলেও হয়তো হাতে গোনা কয়েকজন আবার নাও জানতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নিন ঈদুল ফিতরের দিন বর্জনীয় কাজ কি-
১। ঈদের নামাজের আগে ফিতরা আদায় না করা
২। ঈদুল ফিতরের দিনে পানাহার না করে ঈদের নামাজ আদায় করা
ঈদের নামাজের আগে ফিতরা আদায় না করাঃ অনেক মুসলিম ব্যক্তি রয়েছে জেনে হোক বা না জেনে হোক এই ভুল কাজটি করে থাকে। ঈদের নামাজের আগে ফিতরা না দিয়ে ঈদগায়ে নামাজের উদ্দেশ্যে বের হয়ে যায়, কিংবা নামাজ আদায় শেষ করে চলে আসে, কখনো ফিতরা আদায় করে আবার কখনো করেই না। তো এই ভুল কাজটি না করে সময়মত ফিতরা আদায় করা উত্তম বলে বিবেচিত।
ঈদুল ফিতরের দিনে পানাহার না করে ঈদের নামাজ আদায় করাঃ ইসলামের দৃষ্টিতে ঈদুল ফিতরের দিনে সামান্য কিছু পানাহার করে তারপরে ঈদগাহে গিয়ে নামাজ আদায় করা সুন্নত। তাই মুসলিম ব্যক্তির জন্য এই কাজটি করা উত্তম বলে বিবেচিত।
মহিলাদের ঈদের নামাজ এর মাসালা
মহিলাদের ঈদের নামাজ কতটুকু কার্যকরী এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। ঈদের নামাজ প্রত্যেক মুসলিম সুস্থ, মস্তিষ্ক - সম্পন্ন পুরুষের উপর ওয়াজিব করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু হাদিস থেকে প্রমাণিত কোন নারীর জন্য ঈদের নামাজ ওয়াজিব নয়। নারীদের জন্য এটা সুন্নাত। যদি কোন ভাবে ফেতনার আশঙ্কা না থাকে তাহলে জামায়াতে শরীক হতে পারবে। আর ফেতনার আশঙ্কা থাকলে জামাতে শরিক নাজায়েজ হয়ে যায়। আর পর্দা ছাড়া জামাইয়াতে শরিক হওয়া উচিত না।
মহিলাদের ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম
মহিলাদের ঈদের নামাজের স্থানে পর্দার সহিত নামাজ আদায়ের বিধান রয়েছে। ঋতুবর্তী নারীরা ঈদগাহ থেকে দূরে থাকার নিয়ম রয়েছে। মহিলাদের পরিপূর্ণ পর্দা করে নামাজ আদায় করতে হবে। সেই সাথে জামায়াতে ঈদের সালাত আদায় করা উত্তম। যদি ঈদের সালাত একা একা আদায় করা হয়। তাহলে ঈদের নামাজ আদায় হবে না। একটি হাদিস দ্বারা বর্ণিত মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম মহিলাদের ঈদের নামাজ আদায় অংশগ্রহণে অনুমতি দেননি।
মহিলাদের ঈদের নামাজের নিয়ত সম্পর্কে জেনে নিন
ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি জেনে নিন মহিলাদের ঈদের নামাজের নিয়ত কি। মহিলাদের ঈদের নামাজের নিয়ত নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
মহিলাদের ঈদের নামাজের নিয়তঃ নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা'আলা রাকাতা সালাতি ঈদুল ফিতর, মায়া ছিত্তাতি তাকবিরাতি ওয়াজিবুল্লাহী তায়ালা ইকতাদাইতু বিহাযাল ইমাম, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহ আকবার।
বাংলা অর্থ- আমি কিবলামুখী হয়ে আল্লাহর উদ্দেশ্য ও সন্তুষ্টির জন্য অতিরিক্ত ছয় তাকবীরের সঙ্গে ইমামের পিছনে ঈদুল ফিতরের দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায়ের নিয়ত করলাম - আল্লাহু আকবার।
মহিলাদের মসজিদে নামাজ পড়ার বিধান
মহিলাদের নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ নয়। তবে মহিলাদের মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। মসজিদে যাওয়া আসার পথ নিরাপদ কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এবং মহিলাদের নামাজ আদায় করার জন্য পৃথক ও বসার জন্য সুব্যবস্থা থাকতে হবে। তবে মহিলাদের বেপর্দা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার থেকে বাড়িতে বসে নামাজ পড়া উত্তম।
আমার মতামত
আজকের এই আর্টিকেল পোস্ট এর আলোচনার মধ্যে ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কি কি এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যদি আপনার এখন পর্যন্ত এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়া না হয়ে থাকে। তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ে নিবেন। আশা করছি, এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন।নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি
এই ওয়েবসাইটটিতে তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে। নিয়মিত এইরকম আরো আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইট টি ভিজিট করুন। সবশেষে বলবো, আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন এবং এতক্ষণ পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।
comment url