OrdinaryITPostAd

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না বিস্তারিত বিষয় সম্পর্কে জানুন

গর্ভবতী মায়েরা নিজের গর্ভের সন্তান এবং নিজেকে নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকে। গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এবং গর্ভের সন্তান কিভাবে কি খেলে ভালো থাকবে এই বিষয়গুলো জানতে চাই তাদের জন্যই মূলত আজকের আর্টিকেল পোস্ট।

গর্ভাবস্থায় নিজে এবং নিজের গর্ভের সন্তানকে সুস্থ রাখতে গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না জানুন এবং সতর্ক হোন নিষিদ্ধ খাবারের প্রতি। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক। মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেল পোস্টটি  পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না বিস্তারিত বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টি নিয়ে প্রত্যেকে অনেক চিন্তিত থাকে। আপনিও নিশ্চয়ই ভাবছেন যে, গর্ভাবস্থায় কোন খাবারগুলো খেলে সুস্থ থাকা যাবে একই সাথে অনেক পুষ্টিও পাওয়া যাবে, বাচ্চা এবং গর্ভবতী মায়ের উপকারে আসবে কোন ক্ষতি সাধিত হবে না। আপনার এই ভাবনাকে দূর করতে আজকের আর্টিকেল পোস্টটি তাই বিস্তারিত ভালোভাবে জানতে আপনি সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন।

এমন কিছু সবজি, ফল বা খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে গর্ভবতী অবস্থায় আপনার হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক খাবার গুলো কি কি-

  • ক্যাফেইন  যুক্ত খাদ্য
  • অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবার
  • কাঁচা ডিম
  • আধা সেদ্ধ মাংস, মাছ ও সবজি
  • চা ও কফি
  • আইসক্রিম
  • ভাজাপোড়া
  • কাঁচা দুধ
  • কলিজা
  • পনির বা চিজ যুক্ত খাবার
  • কাঁচা পেঁপে
  • আনারস
  • আঙুর
  • কাঁচা মুলা
  • বেগুন 
  • সজিনা
  • করলা
  • অ্যালোভেরা
  • তরমুজ
  • খেজুর

গর্ভাবস্থায় কোন সবজিতে কি ক্ষতি হয়

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এ বিষয়টির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায় কিছু সবজিও। আপনিও নিশ্চয়ই ভাবছেন কোন সবজিগুলো খেলে কি ক্ষতি হতে পারে। সবজিগুলোর মধ্যে রয়েছে- করলা, সজিনা, বেগুন, কাঁচামুলা, কাঁচা পেঁপে ইত্যাদি। তবে মনে রাখবেন সবজিগুলো একেবারে খাওয়া যাবেনা এমন নয়। সবজিগুলো খাওয়া যাবে কি যাবে না এটা নির্ভর করে একজন গর্ভবতী নারীর স্বাস্থ্য সমস্যার উপর।

চলুন তাহলে এবার জেনে নিন এই সবজিগুলো গর্ভকালীন অবস্থায় খেলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারেঃ

  • করলা
  • সজিনা
  • বেগুন
  • কাঁচামোলা
  • কাঁচা পেঁপে

১। করলাঃ করলা অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি সবজি। এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে। কিন্তু গর্ভবতী অবস্থায় এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। করোলার বীজ মানব শরীরে বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে। আর এই বিষক্রিয়া থেকেই গর্ভকালীন সময়ে পরিলক্ষিত হয়- বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, এমন কি দৃষ্টিতে সমস্যা। তবে যদি কারো এই সমস্যাগুলো লক্ষ্য করা না যায় তাহলে অল্প পরিমাণে করলা খেতে পারেন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শের শরণাপন্ন হন। 

২। সজিনাঃ সজনাতে বিদ্যমান রয়েছে আলফা সিটেস্টেরল উপাদান। এই উপাদানটির ফলে সজিনা খেলে গর্ভ অবস্থায় গর্ভপাতের সম্ভাবনা থেকে থাকে। তাই সজিনা যতই পুষ্টি সম্মিলিত হোক না কেন সজিনা  এড়িয়ে চলুন।

৩। বেগুনঃ বেগুন একটি এলার্জি যুক্ত সবজি। তাই বেগুন খেলে এলার্জির কারণে চুলকানি এবং ত্বকে অনেক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় শুধু এলার্জি সীমাবদ্ধ থাকে না। গর্ভকালীন সময়ে বেগুন খেলে ঋতুস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই বেগুন গর্ভবতী অবস্থায় মারাত্মক ক্ষতি সাধিত করে। তাই বেগুন না খাওয়াই উত্তম বলে মনে করে বিশেষজ্ঞরা। 

৪। কাঁচা মুলাঃ কাঁচা মুলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কাঁচা মুলা খেলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে। কারন কাঁচামুলাতে বিদ্যমান রয়েছে- লিসটেরিয়া, সালমোনিলা ও ই. কলির মত ব্যাকটেরিয়া। তাই গর্ভকালীন অবস্থায় প্রতিটা বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। না হলে একটা মারাত্মক ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হবে। 

৫। কাঁচা পেঁপেঃ আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে কাঁচা পেঁপে অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর অথচ এই কাঁচা পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভাবস্থায় ঘটতে পারে গর্ভপাত। তাই কাঁচা পেঁপেতে যতই পুষ্টি থাকুক না কেন গর্ভকালীন সময়ে কাঁচা পেঁপে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

গর্ভাবস্থায় কোমল পানীয় বা ক্যাফেইন যুক্ত খাবার খেলে কি হয়

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না বিষয়টি বিস্তারিতভাবে জানাতে আরেকটি বিষয় মনে পড়ে গেল সেটি হল গর্ভাবস্থায় কোমল পানীয় বা ক্যাফেইন যুক্ত খাবার খেলে কি হয়। আপনি জানলে অবাক হবেন গর্ভ-অবস্থায় কোমল পানীয় বা ক্যাফেইন যুক্ত খাবার খেলে গর্ভবতীর মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।

কোমল পানীয় ও ক্যাফেইন যুক্ত খাবারের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে- চা, কফি, কোকা-কোলা, স্পিড ইত্যাদি। ক্যাফেইন সরাসরি বাচ্চার হৃৎপিণ্ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাই গর্ভাবস্থায় কোমল পানি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

গর্ভাবস্থায় কোন ওষুধ গুলো খেলে গর্ভপাত হতে পারে

গর্ভাবস্থায় প্রত্যেককেই খুবই সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ একটু অসতর্কতার কারণে ঘটে যেতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। তাই আপনি কখন কোন ওষুধ সেবন করছেন সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গর্ভাবস্থায় যদি কোন ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। মনে রাখবেন এন্টিবায়োটিক ওষুধ একজন গর্ভবতীর জন্য খুবই মারাত্মক হতে পারে, ঘটতে পারে গর্ভপাত। তাই এন্টিবায়োটিক বা যে কোন ওষুধের ক্ষেত্রেই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করন। 

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ঝাল খাবার খেলে কি হয়

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এ বিষয়টি জানতে এবার জেনে নিন গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ঝাল খাবার খেলে কি হয়। অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। সেটা ঝাল বা মিষ্টি খাবার যাই হোক না কেন।অনেকেই আছে যারা গর্ভবতী অবস্থায় অনেক বেশি ঝাল খেতে চায়। ঝালের প্রতি একটা অস্বাভাবিক টান চলে আসে। 

যেটা আপনার জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। কারণ যদি একজন গর্ভবতী মহিলা অতিরিক্ত ঝাঁঝালো খাবার গ্রহণ করে তাহলে ওই খাবারের ঝালের কারণে গর্ভের সন্তানের চর্ম রোগ হতে পারে। তাই অতিরিক্ত ঝাল খাবার পরিহার করুন।

গর্ভাবস্থায় তৈলাক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে কি

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না বিষয়টি বিস্তারিতভাবে জানতে আরেকটি বিষয় চলে আসে সেটি হল গর্ভাঅবস্থায় তৈলাক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে কি। এই প্রশ্নটি আপনার মনেও হয়তো এসেছে।আমরা গর্ভাবস্থায় অনেকে আছি মুখের স্বাদে যেটা ভালো লাগে সেটাই খেয়ে থাকি। কিন্তু কখনো ভেবে দেখি না কোনটা ক্ষতি আর কোনটা উপকারে আসে। তো আপনি কি জানেন যে গর্ভাবস্থায় তৈলাক্ত চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া যায় তাহলে কি হতে পারে।

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত তৈলাক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খাবার ফলে শিশুর মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বিকাশ ব্যাহত করে। এছাড়াও বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ, হাড়ের ক্ষয়রোধ দীর্ঘস্থায়ীভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। আবার অতিরিক্ত তেল ও চর্বি মানব দেহের স্নায়ুতন্ত্রেও অগ্রগতির প্রভাব ফেলে। তাই গর্ভাবস্থায় তৈলাক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবার বর্জন করুন।

গর্ভাবস্থায় মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে কি ক্ষতি হয়

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না বিস্তারিত জেনে নিন। গর্ভাবস্থায় মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে কি ক্ষতি হয় আপনি কি জানেন। মিষ্টি জাতীয় খাবারে শর্করা পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। মিষ্টি জাতীয় খাবার ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়, রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমাণ বৃদ্ধি করে। তাই গর্ভাবস্থায় মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে গর্ভের সন্তান ও মা উভয়েই ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে পড়ে যায়। তাই নিজে সুস্থ থাকতেও বাচ্চাকে সুস্থ রাখতে মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করুন।

এছাড়াও আপনি যদি ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই গাদিগাদি মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আবার অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়ার কারণে রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে যার কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর আপনি যদি মিষ্টি খাওয়ার ফলে ডাইবেটিকস-এ আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে এটা সারা জীবনের কান্না হিসেবে রয়ে যাবে।  কেননা এ রোগ কখনো সাড়াবার নয়।

গর্ভাবস্থায় চা বা কফি খেলে কি হয়

আপনি কি গর্ভবতী এবং নিয়মিতভাবে চা বা কফি খাচ্ছেন। চা বা কফিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন যুক্ত থাকে। চা বা কফি খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভবতী নারীর শরীরে ক্যাফেইন প্রবেশ করছে। আর তাই ক্যাফেইন সরাসরি ভাবে মায়ের প্লাসেনটাতে গিয়ে বাচ্চার হৃদপিণ্ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। আপনি নিশ্চয় চাইবেন না যে এই চা বা কফি খাবার ফলে আপনার বাচ্চা অসুস্থ হোক। তাই বাচ্চাকে সুস্থ রাখতে চা বা কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

গর্ভাবস্থায় কাঁচা ডিম খাওয়া যাবে কিনা জেনে নিন

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টির মধ্যে উল্লেখিত নাই যে, গর্ভাবস্থায় কাঁচা ডিম খাওয়া যাবে কিনা। শুধু খেয়াল রাখতে হবে যে, ডিম যেন কাঁচা না হয়। ডিম অতি সুস্বাদু একটি খাদ্য এবং ডিমে অনেক পুষ্টি রয়েছে। প্রতিদিন একজন ব্যক্তির অন্তত একটি করে ডিম খাওয়া উচিত। আর গর্ভবতী মহিলাদের তো ডিম খেতেই হবে কেননা ডিম খাওয়ার মাধ্যমে ওজন এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতি অভাব পূরণ করে থাকে। 

ডিমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। ডিম মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে, চুল পড়া কমায়, অন্যান্য পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে। আর গর্ভাবস্থায় যদি ডিম খাওয়া যায় তাহলে গর্ভের সন্তান বৃদ্ধিতে সহায়ক, ব্রেন ও মস্তিষ্ক গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। তাই একজন গর্ভবতী মহিলার খাদ্য তালিকায় প্রত্যেকদিন অবশ্যই ডিম রাখতে হবে। 

কিন্তু মনে রাখবেন ডিমটি যেন কখনোই আধা সেদ্ধ বা কাঁচা যেন না হয়। কারণ ডিমটি যদি আধা সেদ্ধ বা কাঁচা হয়ে থাকে তাহলে ডিমের উপকারিতার থেকে অপকারিতাই বেশি হয়ে থাকবে। কারণ আধা সেদ্ধ এবং কাঁচা ডিমে ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। আর তাই কাঁচা ডিম খাওয়ার ফলে শরীরে সরাসরি ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে যেটি মানব দেহের জন্য অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। 

আর শরীরে যখন ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে তখন ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে মানবদেহে নানা রোগব্যাধি সৃষ্টি করে থাকে এবং অসুস্থ হয়ে যাই গর্ভের সন্তান। তাই গর্ভবতী মা এবং গর্ভের সন্তানকে সুস্থ থাকতে কাঁচা ডিম পরিহার করুন।  কাঁচা ডিম কখনোই খাবেন না। 

গর্ভাবস্থায় আধা সেদ্ধ সবজি খেলে কি হয়

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টির আলোচনার সাপেক্ষে চলে আসে আধা সেদ্ধ সবজি খেলে কি হয়। গর্ভাবস্থায় আধা সেদ্ধ কোনো খাবারই শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। সেটা ডিম হোক বা সবজি হোক বা অন্য যে কোন খাবার। আধা সেদ্ধ খাবারে সঠিক পুষ্টিগুণ বজায় থাকে না। এবং আধা সেদ্ধ খাবারের ক্ষতিকারক জীবাণু থাকে। যে জীবাণু বা ভাইরাসের দ্বারা নানা রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়।

খাবারের সঠিক স্বাদ এবং সঠিক গুনাগুন পেতে খাবারকে পরিপূর্ণভাবে রান্না করে খেতে হবে। কখনোই আধা সেদ্ধ সবজি খাবেন না। আধা সেদ্ধ খাবার গ্রহণ করার ফলে স্নায়ু রোগ ও চোখের সমস্যা হয়ে থাকে। শরীরে বাসা বাঁধে বিভিন্ন ধরনের কৃমি। তাই যেকোনো সবজির জীবাণুকে ধ্বংস করতে হলে এটি সঠিকভাবে রান্না করতে হবে।

আর সঠিকভাবে রান্না যদি না হয়ে থাকে তাহলে আধা সেদ্ধ সবজি বা খাবারের মাধ্যমে শরীরের জীবাণু প্রবেশ করবে। এবং মানবদেহ অসুস্থ হয়ে পড়বে। তাই গর্ভাবস্থায় আধা সেদ্ধ সবজি কখনোই খাবেন না।

লেখকের শেষ কথা

এতক্ষণ পর্যন্ত আলোচনার মধ্যে দিয়ে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না। আশা করছি এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে বিভিন্ন ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট নিয়মিতভাবে পাবলিশ করা হয়। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ পর্যন্ত এই আর্টিকেল পোষ্টের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪